কক্সবাংলা ডটকম :: শীত এলেই অনেকে স্নানের পাশাপাশি পানের জন্য গরম জল ব্যবহার করতে শুরু করে। চিকিৎসকরা বলছেন, স্নান এবং অতিরিক্ত গরম জল পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে সর্দি, কাশি বা সর্দি হলে গরম জল পান করা যেতে পারে।
আয়ুর্বেদ অনুসারে, শীতকালে খুব গরম জলে স্নান করা ক্ষতিকর হতে পারে। সেই কারণে চর্মজনিত নানা রোগ হতে পারে। শুধু তাই নয়, যাদের আগে থেকেই ত্বক সংক্রান্ত কোনও রোগ আছে, তাদের জন্য গরম পানি দিয়ে স্নান করলে আরও ক্ষতি হতে পারে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, শীতকালে খুব গরম জলে স্নান করা ক্ষতিকর হতে পারে। সেই কারণে চর্মজনিত নানা রোগ হতে পারে। শুধু তাই নয়, যাদের আগে থেকেই ত্বক সংক্রান্ত কোনও রোগ আছে, তাদের জন্য গরম পানি দিয়ে স্নান করলে আরও ক্ষতি হতে পারে।
চিকিৎসক মোহিত সাক্সেনার মতে, শীতকালে খুব গরম জলের পরিবর্তে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করা উচিত। এটি শরীরের জন্য উপকারী প্রমাণিত হবে। তিনি বলেন হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করলে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। একই সময়ে এটি শীতকালে সৃষ্ট শুষ্কতা থেকেও মুক্তি দেয়। চিকিৎসক মোহিত সাক্সেনার মতে, শীতকালে খুব গরম জলের পরিবর্তে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করা উচিত। এটি শরীরের জন্য উপকারী প্রমাণিত হবে। তিনি বলেন হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করলে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। একই সময়ে এটি শীতকালে সৃষ্ট শুষ্কতা থেকেও মুক্তি দেয়।
শীতকালে খুব ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান রক্ত সঞ্চালনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ ছাড়া হালকা গরম জল দিয়ে গোসল করলে শরীর ভাল ভাবে পরিষ্কার হয়। তিনি বলেন, যাঁরা আগে থেকেই ত্বক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের অবশ্যই গরম জল দিয়ে স্নানের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। শীতকালে খুব ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান রক্ত সঞ্চালনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ ছাড়া হালকা গরম জল দিয়ে গোসল করলে শরীর ভাল ভাবে পরিষ্কার হয়। তিনি বলেন, যাঁরা আগে থেকেই ত্বক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের অবশ্যই গরম জল দিয়ে স্নানের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বিজ্ঞাপন
ডাঃ মোহিত বলেন, যাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল, তাঁরাও শীতে ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করতে পারেন। একই সঙ্গে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের ঠান্ডা জলের পরিবর্তে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করা উচিত। এই ধরনের মানুষ ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করলে সর্দি-কাশি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। ডাঃ মোহিত বলেন, যাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল, তাঁরাও শীতে ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করতে পারেন। একই সঙ্গে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের ঠান্ডা জলের পরিবর্তে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করা উচিত। এই ধরনের মানুষ ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করলে সর্দি-কাশি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
চিকিৎসক বলেন, খাওয়ার পর স্নান করা সবচেয়ে ক্ষতিকর। তাই খাবার খাওয়ার আগে সবাইকে স্নান করে নেওয়া উচিত। আসলে খাবার খাওয়ার পরই স্নান করা হজম প্রক্রিয়াকে নষ্ট করে দিতে পারে। শুধু তাই নয় গাঁটে ব্যথার সমস্যাও শুরু হতে পারে। খাবার খাওয়ার আগে স্নান করতে না পারলে খাওয়ার দু’ঘণ্টা পর স্নান করতে হবে। চিকিৎসক বলেন, খাওয়ার পর স্নান করা সবচেয়ে ক্ষতিকর। তাই খাবার খাওয়ার আগে সবাইকে স্নান করে নেওয়া উচিত। আসলে খাবার খাওয়ার পরই স্নান করা হজম প্রক্রিয়াকে নষ্ট করে দিতে পারে। শুধু তাই নয় গাঁটে ব্যথার সমস্যাও শুরু হতে পারে। খাবার খাওয়ার আগে স্নান করতে না পারলে খাওয়ার দু’ঘণ্টা পর স্নান করতে হবে।